By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Social Health Promotion Social Health Promotion
  • স্বাস্থ্যকর খাবার
    • স্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ
    • পুষ্টি
    • সুপারফুড
    • রেসিপি
  • সৌন্দর্য
    • চুলের যত্ন
    • ত্বকের যত্ন
    • প্রাকৃতিক প্রতিকার
  • শারীরিক অবস্থা
    • পুরুষ স্বাস্থ্য
    • স্বাস্থ্যকর খাবার
Notification
  • HomeHome
  • My Feed
  • My Interests
  • My Saves
  • History
  • Blog
Personalize
Social Health PromotionSocial Health Promotion
Font ResizerAa
  • HomeHome
  • My Feed
  • My Interests
  • My Saves
  • History
  • Blog
Search
  • Home
    • Home 1
    • সৌন্দর্য
    • পুরুষ স্বাস্থ্য
    • Social health Promotion
    • স্বাস্থ্যকর খাবার
  • Categories
    • Travel
    • Sport
    • Culture
    • Business
    • Lifestyle
  • Quick Access
    • Home
    • Contact Us
    • History
    • My Saves
    • My Interests
    • My Feed
  • Categories
    • Health
  • More Foxiz
    • Login
    • Contact
    • Blog
    • Buy Theme
  • Categories
    • Economy
    • Travel
    • Gossip
    • Business
    • Fashion
    • Politics
    • Sports
    • Health
  • Bookmarks
  • More Foxiz
    • Sitemap

Top Stories

Explore the latest updated news!
চুল পড়া

ভিটামিনের ঘাটতি আপনার কি চুল পড়ার কারণ?

আদা খাওয়ার উপকারিতা

আদা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ভেষজ গুণাগুন

grape 1740957 1920 min

আঙুর খাওয়ার উপকারিতা, ভেষজ গুণ এবং ব্যবহার

Stay Connected

Find us on socials
248.1kFollowersLike
61.1kFollowersFollow
165kSubscribersSubscribe
Made by ThemeRuby using the Foxiz theme. Powered by WordPress
Social Health Promotion > Blog > Blog > এডিনয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিজনিত সমস্যা
Blog

এডিনয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিজনিত সমস্যা

Last updated: November 4, 2024 6:43 pm
By SocialHealthPromotion
No Comments
Share
SHARE

একমাস পরেই শীর্ষ’র বয়স হবে পাঁচ। সামনে স্কুলের পরীক্ষা। কিন্তু প্রায়ই সে অসুস্থ থাকে। তার অসুস্থতার ধরনটা একটু ভিন্ন। অসুখের তীব্রতা দিনের বেলায় খুব একটা বোঝা যায় না। সকালবেলা ঘুম ভাঙে নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরার অস্বস্তিকর ঘটনা দিয়ে। দিনের প্রায় পুরো সময়টাই নাক টানতে থাকে শীর্ষ। বারবার নাক ঝেড়ে পরিষ্কার করিয়ে দিতে হয়। ঘুম ভাঙার সাথে সাথেই ডাক্তারের পরামর্শে দেয়া হয় সর্দি কমানোর ওষুধ। মাসের পর মাস ওষুধ চলছে।

Contents
এডিনয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ আছেএডিনয়েড বড় হয়ে গেলে বেশ কিছু উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়এডিনয়েড নির্ণয় কোনো কঠিন বিষয় নয়এডিনয়েড সমস্যার চিকিৎসা মূলত অপারেশনঅপারেশন না করালে শিশুর বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারেঅপারেশনের পর শিশু ক্রমশ সুস্থ হয়ে ওঠে

কিন্তু অবস্থার খুব একটা উন্নতি লক্ষ করা যাচ্ছে না। শুধু নাক বন্ধই নয়, মাঝেমধ্যে দেখা দেয় কাশি ও হালকা জ্বর। তখন এন্টিবায়োটিক, এন্টি হিস্টামিন, নাকের ড্রপ ইত্যাদি দেয়ার দুই-চার দিন পর কিছুটা সুস্থ হয়। তবে এ অবস্থা স্থায়ী হয় না। এভাবেই চলছে গত দুই বছর ধরে। কিন্তু সমস্যা কমছে না বরং একটু একটু করে বাড়ছে। মাসখানেক হলো রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয়। গভীর ঘুম হয় না। আধো ঘুম অবস্থাতে সারারাত এপাশ ওপাশ করে, নাক ঘষে, নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরে। শুয়ে ঘুমোতে না পেরে চোখবুজে বসে থাকে। এ অবস্থাতে আর কালক্ষেপণ না করে একজন নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিলেন শীর্ষীর বাবা-মা।

ডাক্তার শীর্ষকে পরীক্ষা করে দেখলেন সাথে ন্যাসোফ্যারিংস অর্থাৎ নাসা গলবিল অঞ্চলের একটি এক্স-রে করাতে দিলেন। এক্স-রে দেখে ডাক্তার বললেন শীর্ষীর এডিনয়েড-এর সমস্যা হয়েছে। অপারেশন করাতে হবে। অবশেষে অপারেশন হলো, এখন বেশ ভালো আছে শীর্ষ। ক্রমশ সুস্থ শিশুতে পরিণত হচ্ছে সে।

শীর্ষ’র মতো এরকম এডিনয়েড সমস্যায় অনেক শিশুই ভুগছে। ‘এডিনয়েড’ শব্দটি অপরিচিত হলেও সমস্যাটি কিন্তু হরহামেশাই দেখা যায়। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, আমেরিকায় যেসব কারণে শিশুদের অপারেশন করা হয় তার অন্যতম হচ্ছে এডিনয়েড অপারেশন। টনসিল শব্দটি অনেকের কাছেই পরিচিত তাই গলার কোনো সমস্যা হলেই টনসিলের প্রসঙ্গ আসে। তাই অনেকেই এডিনয়েডের সমস্যাকে টনসিলের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেন। কিন্তু এডিনয়েড একটি পৃথক বস্তু। তবে টনসিলের সঙ্গে এর কিছুটা গঠনগত মিল আছে। দুটোই মিলিত লিম্ফোয়েড টিস্যু বা লসিকা জাতীয় কোষ, অবস্থান করে নাসা গলবিল ও গলবিল অঞ্চলের ঝিল্লির ঠিক নিচে।

Downpic.cc 592688843
এডিনয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধি

উর্ধ্বশ্বাসনালী এবং খাদ্যনালীর সংযোগস্থলে টনসিল ও এডিনয়েড ছাড়া একইরকম আরো কতগুলো লসিকাগ্রন্থি থাকে যেমন-টিউবাল টনসিল (এটি অবস্থান করে নাসা গলবিল অঞ্চলে যেখানে কানের সাথে নাসা গলবিলের সংযোগ স্থাপনকারী পথটি উন্মুক্ত হয়), জিহ্বার দু’পাশে অবস্থিত লিঙ্গুয়াল টনসিল ইত্যাদি। এ অঞ্চলের এইসব লসিকাকোষ গোলাকার রিংয়ের মতো অবস্থান করে, একে বলা হয় ‘ওয়েন্ডার্স রিং’।

ওয়েন্ডার্স রিংয়ের অন্তর্ভুক্ত এই এডিনয়েড জন্ম থেকেই থাকে। ৩ থেকে ৭ বছরের মধ্যে এটি আকারে সবচেয়ে বেশি বড় হয় এবং ৮ থেকে ১০ বছর বয়সের মধ্যে এটি ছোট হতে থাকে। কারো বেলায় এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটলেই ঘটে বিপত্তি। তখন বিষয়টিকে এডিনয়েড গ্রন্থি বড় হওয়াজনিত সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

এডিনয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে

মনে করা হয়ে থাকে বারবার উর্ধ্বশ্বাসনালীর ইনফেকশন এডিনয়েডের উপর প্রভাব ফেলে। যার ফলে এডিনয়েড আকারে বড় হয়ে যায়। এছাড়া অ্যালার্জিজনিত কারণেও এডিনয়েড বড় হয়ে যায় বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

এডিনয়েড বড় হয়ে গেলে বেশ কিছু উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়

এডিনয়েড গ্রন্থি বেড়ে যাওয়ার কারণে নাকের বাতাস চলাচলের পথ সংক্ষিপ্ত হয়ে। যায়। ফলে শিশু মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়। নাকের পথ যথাযথভাবে খোলা না থাকায় নাকের মধ্যে শ্লেষ্মা জমে থাকে এবং নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরতে থাকে। একপর্যায়ে নাকের দুইপাশের সাইনাসে ইনফেকশন হয়। শিশু নাকাস্বরে কথা বলে। এমনকি রাতে ঘুমানোর সময় নাক ডাকতে পারে কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাসে শব্দ হতে পারে।

কানের সাথে উর্ধ্বশ্বাসনালীর সংযোগরক্ষাকারী পথটিকে বলা হয় ইউস্টেসিয়ান টিউব। এর পাশেই থাকে এডিনয়েড। তাই এনিয়েড বড় হলে ইউস্টোসিয়ান টিউবের পথটি রুদ্ধ হয়ে পড়তে পারে। ফলে মধ্যকর্ণে শ্লেষ্মা আবদ্ধ অবস্থায় জমে যেতে পারে, কানে ব্যথা হতে পারে এবং অবস্থাভেদে শিশু কানে কম শুনতে পারে। এডিনয়েড বড় হয়ে যাওয়া কারণে শিশুর নাক বন্ধ থাকে। ফলে শিশু মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়। এই মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়ার কারণে শিশুর খাবার গ্রহণে বিলম্ব কিংবা অসুবিধা হয়। এছাড়া শিশু মুখের কোনা দিয়ে লালা পড়তে পারে। দীর্ঘদিন এ অবস্থা চলতে থাকলে শিশুর উপরের পাটির সামনের দাঁত উঁচু হয়ে যায়, মাড়ি নরম হয়ে পড়ে, নাক চেপে যায়, সর্বোপরি চেহারায় একটা হাবাগোবা ভাব চলে আসে। সামগ্রিকভাবে এই উপসর্গসমূহের কারণে শিশুর চেহারায় যে পরিবর্তন সূচিত হয় তাকে বলা হয় ‘এডিনয়েড ফেসিস’। ‘এডিনয়েড ফেসিস’-এর চেহারার শিশুকে দেখতে অনেকটা হাবাগোবা বলে মনে হয়।

এডিনয়েড নির্ণয় কোনো কঠিন বিষয় নয়

একজন নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ একটি শিশুকে পর্যবেক্ষণ করে, অসুস্থতার ইতিহাস নিয়ে এবং একটি এক্স-রে করার মাধ্যমেই এডিনয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধির বিষয়টি বুঝতে পারেন।

এডিনয়েড সমস্যার চিকিৎসা মূলত অপারেশন

যদি এডিনয়েড গ্রন্থি বৃদ্ধির বিষয়টিই শিশুর মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়া, নাক বন্ধ থাকা ইত্যাদির কারণ বলে গণ্য হয় তখন অপারেশনই হচ্ছে এর একমাত্র চিকিৎসা। শিশুর অপারেশনের প্রসঙ্গ এলে অধিকাংশ বাবা-মা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। কিন্তু কথা হচ্ছে এই সমস্যাটি শিশু বয়সেই হয় আর চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন। সুতরাং সময়মতো অপারেশন করিয়ে সমস্যার কারণে সৃষ্ট ভবিষ্যৎ জটিলতা এড়ানো সম্ভব। সব অপারেশনের মতোই এডিনয়েড অপারেশনে সাধারণ কিছু ঝুঁকি রয়েছে। তবে অজ্ঞান করে অপারেশন করাতে হয় বলে শিশুকে অজ্ঞান করার বিবেচনা করা হয়। এডিনয়েড অপারেশনের নির্দেশনাসমূহের মধ্যে রয়েছে-

  1. যদি নাক প্রায়শই বন্ধ থাকে এবং এক্স-রে করে তার প্রমাণও পাওয়া যায়
  2. এডিনয়েড বড় হয়ে যাওয়ার কারণে যদি মধ্যকর্ণে ইনফেকশন হয় এবং মধ্যকর্ণে তরল পদার্থ জমে আটকে থাকে
  3. যদি বারবার মধ্যকর্ণের ইনফেকশন হয়
  4. ঘুমের মধ্যে যদি শিশুর দম বন্ধ (স্লিপ এপনিয়া) অবস্থা হয়

অপারেশন না করালে শিশুর বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে

গবেষণায় দেখা গেছে দীর্ঘদিন ধরে শিশুর নাক বন্ধ থাকার কারণে শিশুর মস্তিষ্কে অক্সিজেন কমে যায় ফলে শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশ বিঘ্নিত হয়। ফলে শিশুর বুদ্ধাঙ্ক কম হয়। এছাড়া শিশু ক্রমাগতভাবে কম শোনার কারণে ক্লাসে অমনোযোগী হয়ে পড়ে, পড়াশোনায় খারাপ করে এবং শিক্ষাজীবন ব্যাহত হয়। একপর্যায়ে শিশুর মধ্যকর্ণের ইনফেকশন জটিল হয়ে কানের পর্দা ফুটো করে দেয় এবং শিশু কানপাকা রোগের নিয়মিত রোগী হয়ে যায় অর্থাৎ দীর্ঘস্থায়ী কানপাকা বা ‘সিএসওএম’ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

তবে কথা হচ্ছে, নাক বন্ধ হওয়া, কানপাকা, কানে পানি জমা, মুখ দিয়ে শ্বাস। আরো অনেক কারণ রয়েছে। সেই সব কারণে সমস্যা হয়ে থাকলে সেগুলোর চিকিৎসা নিতে হবে।

অপারেশনের পর শিশু ক্রমশ সুস্থ হয়ে ওঠে

শিশুর নাক বন্ধ অবস্থার উন্নতি হয়। এ সময়ে শিশু ঘুমের মধ্যে মুখ খুলে শ্বাস নিতে থাকলে মুখ আস্তে করে বন্ধ করে দিয়ে, নাক দিয়ে শ্বাস নিতে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে। অ্যালার্জি থাকলে অপারেশনের পর শিশুকে অ্যালার্জির জন্য দীর্ঘমেয়াদী ওষুধ দিতে হবে। অপারেশনের দুই-তিন দিনের মধ্যেই শিশু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এবং এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে শিশু সম্পূর্ণভাবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। কাজেই শিশুর এডিনয়েড সমস্যাকে খাটো করে না দেখে সময়মতো চিকিৎসা করিয়ে শিশুকে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে।

Share This Article
Facebook Copy Link Print
Leave a Comment Leave a Comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Stories

Uncover the stories that related to the post!
steptodown.com443691 2
Blogভেষজ গুণাগুণ

আগর উদ্ভিদ পরিচিতি, ভেষজ গুণ এবং ব্যবহার

কলেরা প্রতিরোধে করণীয়

2
Blogশিশু স্বাস্থ্য

বাচ্চাদের কৃমি তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

মাসিকের কত দিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয়

indian gooseberries 7650530 1920 min
Blog

আমলকির উপকারিতা এবং গুণাগুণ

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারী চাকুরিজীবীদের বেতন কাঠামো

এক নজরে মেট্রোরেল প্রকল্প

নিজেই তৈরি করুন পেশোয়ারী কাবাব

Show More
Social Health Promotion
Ready for Core Web Vitals, Support for Elementor, With 1000+ Options Allows to Create Any Imaginable Website. It is the Perfect Choice for Professional Publishers.
  • Categories:
  • Fashion
  • Travel
  • Sport
  • Adverts

Quick Links

  • My Feed
  • My Interests
  • History
  • My Saves

About US

  • Adverts
  • Our Jobs
  • Term of Use
Made by ThemeRuby using the Foxiz theme. Powered by WordPress
Welcome Back!

Sign in to your account

Username or Email Address
Password

Lost your password?